Sunday, July 4, 2021

অন্তর্দহন লিরিক Ontordohon Lyrics

 

তোমার মৃত নগরীতে

যতো বেচে থাকা ক্রন্দন

তোমার শীতল শরীরে

যত উষ্ণ স্পন্দন ।

তোমার যতো মৃত সত্ত্বায়

শুকনো পাতার কম্পন

তোমার যতো ভুল ভ্রান্তি

তোমায় যতোটা প্রয়োজন ।


তোমার নিয়ন রাস্তায়

শহুরে নেশার ঘোর

তোমার তিমির আকাশে

শুভ্র সফেদ ভোর ।

তোমার শ্বেতকাশবনে

আমার একা নির্বাসন

তোমার ভিরু ভিরু চোখে

আমায় যতোটা প্রয়োজন ।


আমার ভুলে যাওয়া রাস্তায়

মৃত্যুর বিষন্ন বিষাদ

তোমার ভিষণ আধারে

নি:স্ব প্রেতের আর্তনাদ ।

তোমার যতো নির্জনতায়

যতো অভিযোগ জ্ঞাপন

আমার যতো হতাশায়

তোমায় ভীষণ প্রয়োজন ।




হারানো হিয়া

 হারানো হিয়ার নিকুঞ্জ পথে

কুড়ায়ে ঝরা ফুল একেলা আমি
তুমি কেন হায় আসিলে হেথায়
সুখের স্বরগ হইতে নামি ।

চারিদিকে মোর উড়িছে কেবল
শুকানো পাতা মলীণ ফুলদ্বয়
বৃথাই সেথা হায় তব আঁখিজল
ছিটাও অবিরল দিবসযামী ।

এলে অবেলায় পথিক বেভুল
বিদিছে কাটা নাহি পাবে ফুল
কি দিয়ে বরণ করি ও চরণ
নিভিছে জীবন জীবনস্বামী ।

এল নন্দের নন্দন নব-ঘনশ্যাম

 এল নন্দের নন্দন নব-ঘনশ্যাম

এল নন্দের নন্দন নব-ঘনশ্যাম

এল যশোদা-নয়নমণি নয়নাভিরাম
এল যশোদা-নয়নমণি নয়নাভিরাম
প্রেম রাধা-রমণ নব বঙ্কিম ঠাম
চির-রাখাল গোকুলে এল গোলক ত্যজি

কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী
কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী

ভয়-ত্রাতা এল কারা-ক্লেশ নাশি
কাজল নয়নে এল উজল শশী
ভয়-ত্রাতা এল কারা-ক্লেশ নাশি
কাজল নয়নে এল উজল শশী
মুছা'তে বেদন-ব্যথা তিমিরহারী
মুছা'তে বেদন-ব্যথা তিমিরহারী
ওই বিজলী ঝলকে এল ঘন গরজি

কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী
কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী

হে বিরাট তব মঙ্গল আঁখিতলে
কত পুষ্প ফোটে প্রেম-অশ্রুজলে
হে বিরাট তব মঙ্গল আঁখিতলে
কত পুষ্প ফোটে প্রেম-অশ্রুজলে
অরবিন্দ পদে আর কিছু না চাহি
অরবিন্দ পদে আর কিছু না চাহি
যেন গোপন প্রেমে মন রহে মজি

কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী
কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী
কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী
কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী
কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী, কৃষ্ণজী

মন রে কৃষি কাজ জান না।

 মন রে কৃষি কাজ জান না।

এমন মানব-জমিন রইলো পতিত, আবাদ করলে ফলতো সোনা।।

কালীনামে দেওরে বেড়া, ফসলে তছরূপ হবে না।
সে যে মুক্তকেশীর শক্ত বেড়া, তার কাছেতে যম ঘেঁসে না।।

অদ্য অব্দশতান্তে বা, ফসল বাজাপ্ত হবে জান না।
আছে একতারে মন এইবেলা, তুই চুটিয়ে ফসল কেটে নে না।।

গুরুদত্ত বীজ রোপন ক’রে, ভক্তিবারি তায় সেচ না।
ওরে একা যদি না পারিস মন, রামপ্রসাদকে সঙ্গে নে না।।

ললিতা গো

 ললিতা গো

ওকে আজ চলে যেতে বল না
ও ঘাটে জল আনিতে যাবো না, যাবো না
ও সখি অন্য ঘাটে চল না
ললিতা
ওকে আজ চলে যেতে বল না


দিবালোকে সে আমায় নাম ধরে ডাকে
আমাকে সবাই দোষে, সে সাধু থাকে
দিবালোকে সে আমায় নাম ধরে ডাকে
আমাকে সবাই দোষে, সে সাধু থাকে
অসময় সময় কিছু কেন সে বোঝেনা?
আমি কি তার হাতের খেলনা?
ও ললিতা
ওকে আজ চলে যেতে বল না


নীশি রাতে বাঁশি তার সিঁধকাটি হয়ে
চুপি চুপি ঘরে এসে বাজে রয়ে রয়ে
নীশি রাতে বাঁশি তার সিঁধকাটি হয়ে
চুপি চুপি ঘরে এসে বাজে রয়ে রয়ে
যখনই ডাকবে সে তখনই যেতে হবে
আমি কি এমন তর ফেলনা?

ও ললিতা
ওকে আজ চলে যেতে বল না
ও ঘাটে জল আনিতে যাবো না, যাবো না
ও সখি অন্য ঘাটে চল না
ললিতা
ওকে আজ চলে যেতে বল না

বন্দে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে,

 বন্দে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে

দেওয়ানা বানাইছে,
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে


বসে ভাবি নিরালায় .
আগে তো জানি না বন্দের পিরিতের জ্বালা,
যেন ইটের ভাটায় কয়লা দিয়া আগুন জালাইছে,
যেন ইটের ভাটায় কয়লা দিয়া আগুন জালাইছে
দেওয়ানা বানাইছে,
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে।


আমি কি বলিব আর .
বিচ্ছেদের আগুনে পুড়ে কলিজা আঙ্গার,
হায় গো প্রান বন্দের পিরিতে আমায়
পাগল করেছে,
হায় গো প্রান বন্দের পিরিতে আমায়
পাগল করেছে,
দেওয়না বানাইছে,
কী যাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে,

এখনো সেই বৃন্দাবনে

 এখনো সেই বৃন্দাবনে

বাঁশি বাজে রে।
ঐ বাঁশি শুনে বনে বনে
ময়ূর নাচে রে।।


এখনো সেই রাধারাণী
বাঁশির সুরে পাগলিনী
অষ্টসখী শিরমণি
নব সাজে রে।।


এখনো সেই ধেনুগুলি
গোচারণে উয়ায় ধূলি
সব রাখালে হুলাহুলি
নব সাজে রে।।


আশা ছিল মনে মনে
যাব আমি বৃন্দাবনে
ভবা পাগলা মায়ের কোলে
কোন সাধনায় রে।।

আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম

 আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম

আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান
মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদি গাইতাম

হিন্দু বাড়িতে যাত্রা গান হইত
নিমন্ত্রণ দিত আমরা যাইতাম
জারি গান, বাউল গান
আনন্দের তুফান
গাইয়া সারি গান নৌকা দৌড়াইতাম

বর্ষা যখন হইত,
গাজির গান আইত,
রংগে ঢংগে গাইত
আনন্দ পাইতাম
কে হবে মেম্বার,
কে বা সরকার
আমরা কি তার খবরও লইতাম
হায়রে আমরা কি তার খবরও লইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম

করি যে ভাবনা
সেই দিন আর পাব নাহ
ছিল বাসনা সুখি হইতাম
দিন হইতে দিন
আসে যে কঠিন
করিম দীনহীন কোন পথে যাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম….

ওঁ হরি ওঁ ওঁ তৎ সৎ

 ওঁ হরি ওঁ ওঁ তৎ সৎ

তুমি হে দেবেশ পরম পুরুষ
ত্রিগুণে ব্যাপ্ত আছে ত্রিজগত । ঐ

সন্ধ্যা পূজা বন্দনা
সকলি তোমারি উপাসনা ।
এ মহান বিশ্ব কি সুন্দর দৃশ্য
তুমি ত করেছ প্রভু রচনা ।। ঐ

গংগা ভাগীরথী সপ্ত সমুদ্র
ব্রহ্মা পুরন্দর তুমি হে রুদ্র ।
তোমাতে সংকল্প তুমি আদি কল্প
তোমাতে হয় প্রভু অচ্ছিদ্র বৎ ।। ঐ

বিন্ধ্য নীলগিরি সুমেরু ধবল
মন্দার গিরিরাজ তুমি হিমাচল ।
ঊর্দ্ধ গগনে তারকা তপনে
চন্দ্র কিরণে আছ জ্যোতির্বৎ ।। ঐ

তন্ত্রে মন্ত্রে গীতা ভাগবতে
বায়ুরূপে আছ তুমি জীবের দেহেতে ।
তুমি বিশ্বব্যাপী তুমি বহুরূপী
তোমাকে করি প্রভু দণ্ডবৎ ।।

আবার বাজাও তোমার পাঞ্চজন্য সুদর্শনধারী

 আবার বাজাও তোমার পাঞ্চজন্য সুদর্শনধারী

এসো এসো হৃষীকেশ ধরার ভার হারী ।
বহুদিন গত হয় কুরুক্ষেত্রে ধনঞ্জয়,
শুনেছিল তব মুখে গীতামৃত বাণী।
কত পাপী তাপী তরে গেল তত্ত্ব কথা শুনি ।। ঐ

পালতে বর্ণাশ্রম ধর্ম, বুঝাতে বেদ বিধির মর্ম,
জাগাও আবার লুপ্ত ধর্ম, সুপ্ত হৃদি মাঝে।
আমি জন্মি যেন তোমার নামে, মরি তোমার কাজে ।। ঐ

দাও শ্রদ্ধা দাও ভক্তি, দাও সেবা অনুরক্তি,
ঢাল প্রাণে নবশক্তি গীতামৃত দিয়ে।
আমার নীরস পরাণ সরস কর, তত্ত্ববাণী গেয়ে ।। ঐ

কুরুক্ষেত্রের ঐ জয়গান, গাও হে আবার হে ভগবান,
কাতরেতে করি আহবান, গোলক বিহারী ।।
আবার বাজাও তোমার পাঞ্চজন্য সুদর্শন ধারী
এসো এসো হৃষীকেশ ধরার ভার হারী ।।

নদী ভরা ঢেউ বোঝ নাতো কেউ

 নদী ভরা ঢেউ বোঝ নাতো কেউ

কেন মায়ার তরী বাও বাও গো
ভরসা করি এ ভব কাণ্ডারী
অবেলার বেলা পানে চাও চাও রে ।।

বাইতে জাননা কেন ধর হাল
মন মাঝিটা তোর হল রে মাতাল
বুঝিয়া বলো তারে
যেতে হবে পারে
হালটি ছাড়িয়া এখন দাও দাও রে ।।

বাইতে ছিল তরী পাগলা ভবা
ভাঙা তরী জলে জলে ডুবা ডুবা ।
চুবানি খেয়ে ধরেছে পায়ে
ওরে কাণ্ডারি এখন বাঁচাও বাঁচাও রে ।।

আবার বাজাও তোমার

 


আবার বাজাও তোমার পাঞ্চজন্য সুর্দশন ধারী ॥
এসো এসো ঋষিকেশ ধরার ভারহারী।

বহুদিন গত হয় কুরুক্ষেত্রে ধনঞ্জয়।
শুনেছিল তবমুখে গীতামৃত বাণী ॥
কত পাপী তাপী তরে গেল তত্বকথা শুনি-। (ঐ)


পালতে বর্ণ-আশ্রমধর্ম বুঝাতে বেদ গীতার মর্ম ॥
জাগাও আবার লুপ্ত ধর্ম সুপ্ত হৃদি মাঝে।
আমি জন্মি যেন তোমার নামে মরি তোমার কাজে-॥ (ঐ)


দাও শ্রদ্ধা দাও ভক্তি দাও সেবা অনুরক্তি।
ঢাল প্রাণে নবশক্তি গীতামৃত দিয়ে ॥
আমার নীরসপ্রাণ সরস কর গীতার বাণী গেয়ে-। (ঐ)


কুরুক্ষেত্রে ঐ জয়গান গাও হে আবার এ ভগবান ॥
কাতরে করি আহ্বান গোলক বিহারী।
আমার শুণ্য আসন পূর্ণ কর এসো দয়াল হরি॥
দয়াল এসো এসো ঋষিকেশ ধরার ভারহারী॥ (ঐ)

ভব-সাগর-তারণ-কারণ হে, রবি-নন্দন-বন্ধন-খণ্ডন হে

 ভব-সাগর-তারণ-কারণ হে, রবি-নন্দন-বন্ধন-খণ্ডন হে,

শরণাগত কিঙ্কর ভীত মনে, গুরুদেব দয়া কর দীনজনে।।
হৃদিকন্দর-তামস-ভাস্কর হে, তুমি বিষ্ণু প্রজাপতি শঙ্কর হে,
পরব্রহ্ম পরাৎপর বেদ ভণে, গুরুদেব দয়া কর দীনজনে।।


মন-বারণ-শাসন-অঙ্কুশ হে, নরত্রাণ তরে হরি চাক্ষুষ হে,
গুণগান-পরায়ণ দেবগণে, গুরুদেব দয়া কর দীনজনে।।
কুলকুণ্ডলিনী-ঘুম-ভঞ্জক হে, হৃদি-গ্রন্থি-বিদারণ-কারক হে,
মম মানস চঞ্চল রাত্রদিনে, গুরুদেব দয়া কর দীনজনে।।


রিপু-সূদন-মঙ্গল-নায়ক হে, সুখ-শান্তি-বরাভয়-দায়ক হে,
ত্রয়তাপ হরে তব নাম গুণে, গুরুদেব দয়া কর দীনজনে।।
অভিমান-প্রভাব-বিমর্দ্দক হে, গতিহীন জনে তুমি রক্ষক হে,
চিত-শঙ্কিত-বঞ্চিত-ভক্তিধনে, গুরুদেব দয়া কর দীনজনে।।


তব নাম সদা শুভ-সাধক হে, পতিতাধম-মানব-পাবক হে,
মহিমা তব গোচর শুদ্ধ মনে, গুরুদেব দয়া কর দীনজনে।।
জয় সদ্‌গুরু ঈশ্বর-প্রাপক হে, ভব-রোগ-বিকার-বিনাশক হে,
মন যেন রহে তব শ্রীচরণে, গুরুদেব দয়া কর দীনজনে।।

সকলি তোমারি ইচ্ছা

 সকলি তোমারি ইচ্ছা,

ইচ্ছাময়ী তারা তুমি
তোমার কর্ম তুমি করো মা,
লোকে বলে করি আমি
সকলি তোমারি ইচ্ছা।

পঙ্কে বদ্ধ কর করি,
পঙ্গুরে লঙ্ঘাও গিরি
কারে দাও মা ব্রহ্মপদ,
কারে করো অধগামী।


আমি যন্ত্র, তুমি যন্ত্রী
আমি ঘর, তুমি ঘরনী
আমি রথ, তুমি রথী
যেমন চালাও তেমনি চলি
আমি রথ, তুমি রথী
যেমন চালাও তেমনি চলি।

জাগো, তুমি জাগো

 জাগো, তুমি জাগো, জাগো দুর্গা,

জাগো দশপ্রহরণধারিণী,
অভয়াশক্তি বলপ্রদায়িনী তুমি জাগো।

প্রণমি বরদা অজরা অতুলা
বহুবলধারিণী রিপুদলবারিণী জাগো মা।
শরণময়ী চন্ডিকা শংকরী জাগো, জাগো মা,
জাগো অসুরবিনাশিনী তুমি জাগো।।

শঙ্খ বাজিয়ে মাকে ঘরে এনেছি

 শঙ্খ বাজিয়ে মাকে ঘরে এনেছি

সুগন্ধি ধূপ জ্বেলে আসন পেতেছি
শঙ্খ বাজিয়ে মাকে ঘরে এনেছি
সুগন্ধি ধূপ জ্বেলে আসন পেতেছি
প্রদীপ জ্বেলে নিলাম তোমায় বরণ করে
আমার এ ঘরে থাকো আলো করে
এসো মা লক্ষ্মী বসো ঘরে
আমার এ ঘরে থাকো আলো করে


আল্পনা এঁকে তোমার সাজিয়ে দিলাম পট
আমের পল্লব দিলাম জলভরা ঘট
পান-সুপারী সিঁদুর দিলাম দু'হাত ভরে
ধনধান্যে ভরো আমার এ ঘরে
পান-সুপারী সিঁদুর দিলাম দু'হাত ভরে
ধনধান্যে ভরো আমার এ ঘরে

মা গো আনন্দময়ী নিরানন্দ করো না

 


মা গো আনন্দময়ী নিরানন্দ করো না
তোমার ও দুটি চরণ, বিনে আমার মন
ও দুটি চরণ, বিনে আমার মন
অন্য কিছু আর জানে না।


ভবানী বলিয়ে ভবে যাব চলে
মনে ছিল এই বাসনা,
ভবানী বলিয়ে ভবে যাব চলে
মনে ছিল এই বাসনা,
অকুল পাথারে ডুবাবে আমারে
স্বপ্নেও তাতো জানি না।


অহর্নিশী শ্রী দূর্গা নামে ভাসি
দূঃখরাশি তবু গেল না,
অহর্নিশী শ্রী দূর্গা নামে ভাসি
দূঃখরাশি তবু গেল না,
আমি যদি মরি ও হরসুন্দরী
দূর্গা নাম তো কেউ লবে না .
মাগো আনন্দময়ী নিরানন্দ করো না,

অন্তর্দহন লিরিক Ontordohon Lyrics

  তোমার মৃত নগরীতে যতো বেচে থাকা ক্রন্দন তোমার শীতল শরীরে যত উষ্ণ স্পন্দন । তোমার যতো মৃত সত্ত্বায় শুকনো পাতার কম্পন তোমার যতো ভুল ভ্রান্তি ...

Site Developeved by Avijit Acharjee